ওই খানকির পোলা তোগো মায়েরে আমি চুদি!!!! তোরা কি এই বাঙলায় জন্মাস নাই নাকি
তোগো মা তোগোরে পাকিস্তানে জন্ম দিছিল? তোরা এই দেশে থাকবি-খাবি আর গুনকিত্তন
গাইবি পাকিস্তানের!!!! তোগো মায়েরে আমি
চুদি খানকির পোলা, তোরা কি এই দেশটারে হোগা মারার দেশ পাইছস?
ওই খানকির পোলা হেই দিনের কথা আমার মনে হইলে আমার শরীর তরতর কইরা কাইপা উঠে,
ট্যাঙের রক্ত মাথায় উইঠা যাই চক্ষের সামনে ভাইস্যা উঠে খালি লাশ আর লাশ। যুবতীর ভারি শরীরের উলঙ্গ লাশ
এইদিক সেইদিক পইরা আছে। তখন ইচ্ছা করে আমার চকির নিচ থেইকা রাম দা টা বাইর কইরা ওই
রাজাকারের কল্লাটা ফালাইয়া দি। কিসের এত বিচার? কিসের এত ফাঁসির দাবী? ওই খানকির
পোলা আমি কইতাছি তোগোরে “এইবার ট্যাইলা খেলুম, ফাউল নাই রেফারি আমি, বাঁশি
বাজামোনা, রাজাকার শেষ কইরা আইতে হইবো” যারা মানবতা বিরোধী অপরাধ
করে তাদের জন্য আবার কিসের মানবতা?
ওই খানকির পোলা একটা কুত্তারও দেশপ্রেম আছে । তার এলাকায় অন্য কুত্তা
হাদ্দায়লে সে ঘেউ ঘেউ করে তাকে খেদিয়ে দেয়। আর তোরা খানকির পোলা ওই কুত্তার চাইতেও
খারাপ। তোগো চক্ষের সামনে রাজাকাররা হাত তালি দিতাছে তোগো শহীদ মিনার ভাংতাছে আর
তোগো ভাইয়ের টাটকা গরম রক্তে কেনা লাল সবুজের পতাকা ছিঁড়া টুকরা টুকরা কইরা
ফালাইতাছে আর তোরা আমার বালটাও করতে পারলিনা। খানকির পোলা তোগো মায়েরে আমি চুদি!!!
দেশ স্বাধীন হইছে চল্লিশ বছরের বেশি হইল । বহু সরকার আইল গেইল। কামের কাম আমার
বালটাও হইল না। এই চল্লিশ বছর কোন সরকার ই দেশের বিরোধিতাকারী ওই রাজাকারের বিচার
করতে পারে নাই। তোগো বাপের দলও পারে নাই
তোগো ঘোষকের (?) দলও পারে নাই। দুই দলই আমাগো মাথায় লবন রাইক্ষা বরই খাইছে। আর
আমাগো পাছায় তরতাজা বাঁশ হাদ্দায়ছে।
এখন রাজাকারের বিচার চলতাছে।
দেশপ্রেমিক পোলা মাইয়ারা সরকারে গলা চাইপ্পা ধরছে। কোন আঁতাত নয় কোন প্রহসন নয় কোন
ভুজং ভাজুং নয় দিতে হইবো ফাঁসি। তারা খাইয়া না খাইয়া এক জায়গায় দাঁড়াইয়া গেছে। বলে
দিছে রশিতে না ঝুলাইয়া বাড়ি ফিরবে না। ওই খানকির পোলা তোরা আমারে ক ওদের কি কোন
লাভ আছে নাকি কোন ক্ষমতার লোভ আছে? এইখানে তাদের কোন লাভ নাই শুধু তারা চাই
রাজাকার মুক্ত বাঙলাদেশ।
আর তোরা খানকির পোলা কি করতাছস ? “ কইতাছস ফাঁসি দিয়া দিলে কি সব সমস্যা
সমাধান হইয়া যাইবো? সরকারি দলেও তো রাজাকার আছে তাদেরও বিচার করতে হইবো। রাজাকার
কি খালি বিরোধীদলে?” তোগো এই সমস্থ কথা
শুনলে আমার মাথা আউলাইয়া যাই। ওই খানকির পোলা রাজাকার যেই দলেই থাকুক সে রাজাকার
তার শাস্তি একটাই । ফাঁসি। তোরা যে দেশে জন্মাইছস
সেই দেশের বিরোধিতাকারী তোগো চক্ষের সামনে হাত তালি দিব আর তোরা কিছুই করতে
পারবি না?ভুইলাযাইস না ত্রিশ লাখ শহীদ বুকের টাটকা রক্ত দিয়া আর দুই লাখ মা বোন
ইজ্জত দিয়া তোগো জন্য এই দেশটা
কিনছে। তোরা ভুইলাযাইস না এই দেশ তোদের।
এই দেশের আলো বাতাস তোদের। এই মাটি তোদের। এই মাটির পবিত্রতা তোগো রক্ষা করতে হইবো। তোগো যত দুঃখ আছে
সেগুলোকে ক্ষোভে পরিনত কর । এতদিনের মৌনতাকে রাজাকার নিধনের শপথে আন। তারপর শরীরে
সমস্থ শক্তি কণ্ঠে আইনা বল...
“ আমার মাটি আমার মা, রাজাকারকে দিব না
আমার সোনার বাঙলায়, রাজাকারের ঠাই নাই”